বিষয় ভিত্তিক কোরআন
১)
فَمَنۡ يَّعۡمَلۡ مِثۡقَالَ ذَرَّةٍ خَيۡرًا يَّرَهٗ وَمَنۡ يَّعۡمَلۡ مِثۡقَالَ ذَرَّةٍ شَرًّا يَّرَهٗ
তারপর যে অতি অল্প পরিমাণ ভালোকাজ করবে সে তা দেখে নেবে এবং যে অতি অল্প পরিমাণ খারাপ কাজ করবে সে তা দেখে নেবে।{আল যিলযালঃ ৭-৮}বিস্তারিত দেখুন
২)
وَمَا الۡحَيٰوةُ الدُّنۡيَاۤ اِلَّا لَعِبٌ وَّلَهۡوٌؕ وَّلَلدَّارُ الۡاٰخِرَةُ خَيۡرٌ لِّلَّذِيۡنَ يَتَّقُوۡنَؕ اَفَلَا تَعۡقِلُوۡنَ
দুনিয়ার জীবন তো একটি খেল-তামাসার ব্যাপার।আসলে যারা ক্ষতির হাত থেকে বাঁচতে চায় তাদের জন্য আখেরাতের আবাসই ভালো। তবে কি তোমরা বুদ্ধি-বিবেচনাকে কাজে লাগাবে না?{আল আন'আমঃ ৩২ }বিস্তারিত দেখুন
৩)
يَسۡـَٔلُوۡنَكَ عَنِ السَّاعَةِ اَيَّانَ مُرۡسٰٮهَاؕ قُلۡ اِنَّمَا عِلۡمُهَا عِنۡدَ رَبِّىۡۚ لَا يُجَلِّيۡهَا لِوَقۡتِهَاۤ اِلَّا هُوَؕ ثَقُلَتۡ فِىۡ السَّمٰوٰتِ وَالۡاَرۡضِؕ لَا تَاۡتِيۡكُمۡ اِلَّا بَغۡتَةًؕ يَسۡـَٔلُوۡنَكَ كَاَنَّكَ حَفِىٌّ عَنۡهَاؕ قُلۡ اِنَّمَا عِلۡمُهَا عِنۡدَ اللّٰهِ وَلٰكِنَّ اَكۡثَرَ النَّاسِ لَا يَعۡلَمُوۡنَ
তারা তোমাকে জিজ্ঞেস করছে, কিয়ামত কবে ও কখন হবে? বলে দাও, “একমাত্র আমার রবই এর জ্ঞান রাখেন। সঠিক সময়ে তিনিই তা প্রকাশ করবেন। আকাশ ও পৃথিবীতে তা হবে ভয়ংকর কঠিন সময়। সহসাই তা তোমাদের ওপর এসে পড়বে।” তারা তোমার কাছে এ ব্যাপারে এমনভাবে জিজ্ঞেস করছে যেন তুমি তার সন্ধানে ঘুরে বেড়াচ্ছ? বলে দাও, “একমাত্র আল্লাহই এর জ্ঞান রাখেন। কিন্তু অধিকাংশ লোক এ সত্যটি জানে না।”{আল আরাফঃ ১৮৭ }বিস্তারিত দেখুন
৪)
اُنْظُرۡ كَيۡفَ فَضَّلۡنَا بَعۡضَهُمۡ عَلٰى بَعۡضٍؕ وَلَلۡاٰخِرَةُ اَكۡبَرُ دَرَجٰتٍ وَّاَكۡبَرُ تَفۡضِيۡلاً
কিন্তু দেখো, দুনিয়াতেই আমি একটি দলকে অন্য একটির ওপর কেমন শ্রেষ্ঠত্ব দিয়ে রেখেছি এবং আখেরাতে তার মর্যাদা আরো অনেক বেশী হবে এবং তার শ্রেষ্ঠত্বও আরো অধিক হবে।{বনী ইসরাঈলঃ ২১ }বিস্তারিত দেখুন
৫)
ۙيَوۡمَ نَحۡشُرُ الۡمُتَّقِيۡنَ اِلَى الرَّحۡمٰنِ وَفۡدًاۙ وَّنَسُوۡقُ الۡمُجۡرِمِيۡنَ اِلٰى جَهَنَّمَ وِرۡدًا لَّا يَمۡلِكُوۡنَ الشَّفَاعَةَ اِلَّا مَنِ اتَّخَذَ عِنۡدَ الرَّحۡمٰنِ عَهۡدًاۘ
সেদিনটি অচিরেই আসবে যেদিন মুত্তাকীদেরকে মেহমান হিসেবে রহমানের সামনে পেশ করবো এবং অপরাধীদেরকে পিপাসার্ত পশুর মতো জাহান্নামের দিকে তাড়িয়ে নিয়ে যাবো।সে সময় যে রহমানের কাছ থেকে পরোয়ানা হাসিল করেছে তার ছাড়া আর কারো সুপারিশ করার ক্ষমতা থাকবে না।{মারয়ামঃ ৮৫-৮৭}বিস্তারিত দেখুন
৬)
يَوۡمَٮِٕذٍ لَّا تَنۡفَعُ الشَّفَاعَةُ اِلَّا مَنۡ اَذِنَ لَهُ الرَّحۡمٰنُ وَرَضِىَ لَهٗ قَوۡلاً
সেদিন সুপারিশ কার্যকর হবে না, তবে যদি করুণাময় কাউকে অনুমতি দেন এবং তার কথা শুনতে পছন্দ করেন।{ত্বাহাঃ ১০৯ }বিস্তারিত দেখুন
৭)
اِنَّ الَّذِيۡنَ لَا يُؤۡمِنُوۡنَ بِالۡاٰخِرَةِ زَيَّنَّا لَهُمۡ اَعۡمَالَهُمۡ فَهُمۡ يَعۡمَهُوۡنَؕ
আসলে যারা আখেরাত বিশ্বাস করে না তাদের জন্য আমি তাদের কৃতকর্মকে সুদৃশ্য করে দিয়েছি, ফলে তারা দিশেহারা হয়ে ঘুরে বেড়ায়।{আন নামলঃ ৪ }বিস্তারিত দেখুন
৮)
اُولٰٓٮِٕكَ الَّذِيۡنَ لَهُمۡ سُوۡٓءُ الۡعَذَابِ وَهُمۡ فِىۡ الۡاٰخِرَةِ هُمُ الۡاَخۡسَرُوۡنَ
এদের জন্য রয়েছে নিকৃষ্ট শাস্তি এবং আখেরাতে এরাই হবে সবচেয়ে বেশী ক্ষতিগ্রস্ত। {আন নামলঃ ৫ }বিস্তারিত দেখুন
৯)
تِلْكَ الدَّارُ الْآخِرَةُ نَجْعَلُهَا لِلَّذِينَ لَا يُرِيدُونَ عُلُوًّا فِي الْأَرْضِ وَلَا فَسَادًا وَالْعَاقِبَةُ لِلْمُتَّقِينَ
সে আখেরাতেরগৃহ তো আমি তাদের জন্য নির্দিষ্ট করে দেবো যারা পৃথিবীতে নিজেদের বড়াই চায় নাএবং চায় না বিপর্যয় সৃষ্টি করতে।আর শুভ পরিণাম রয়েছে মুত্তাকীদের জন্যই।{আল কাসাসঃ ৮৩ }বিস্তারিত দেখুন
১০)
وَمَا هٰذِهِ الۡحَيٰوةُ الدُّنۡيَاۤ اِلَّا لَهۡوٌ وَّلَعِبٌؕ وَاِنَّ الدَّارَ الۡاٰخِرَةَ لَهِىَ الۡحَيَوَانُۘ لَوۡ كَانُوۡا يَعۡلَمُوۡنَ
আর এ দুনিয়ার জীবন একটি খেলা ও মন ভুলানোর সামগ্রী ছাড়া আর কিছুই নয়।{আল আনকাবূতঃ ৬৪ }বিস্তারিত দেখুন
১১)
فَالۡيَوۡمَ لَا تُظۡلَمُ نَفۡسٌ شَيۡـًٔا وَّلَا تُجۡزَوۡنَ اِلَّا مَا كُنۡتُمۡ تَعۡمَلُوۡنَ
আজ কারোপ্রতি তিলমাত্র জুলুম করা হবে না এবং যেমন কাজ তোমরা করে এসেছ ঠিক তারই প্রতিদান তোমাদের দেয়া হবে{ইয়া-সীনঃ ৫৪ }বিস্তারিত দেখুন
১২)
مَنۡ كَانَ يُرِيۡدُ حَرۡثَ الۡاٰخِرَةِ نَزِدۡ لَهٗ فِىۡ حَرۡثِهٖۚ وَمَنۡ كَانَ يُرِيۡدُ حَرۡثَ الدُّنۡيَا نُؤۡتِهٖ مِنۡهَا وَمَا لَهٗ فِىۡ الۡاٰخِرَةِ مِنۡ نَّصِيۡبٍ
যে আখেরাতের কৃষিক্ষেত্র চায় আমি তার কৃষিক্ষেত্র বাড়িয়ে দেই। আর যে দুনিয়ার কৃষিক্ষেত্র চায় তাকে দুনিয়ার অংশ থেকেই দিয়ে থাকি। কিন্তু আখেরাতে তার কোন অংশ নেই।{আশ শূরাঃ ২০ }বিস্তারিত দেখুন
১৩)
وَلَلۡاٰخِرَةُ خَيۡرٌ لَّكَ مِنَ الۡاُوۡلٰىؕ
নিঃসন্দেহে তোমার জন্য পরবর্তী যুগ পূর্ববর্তী যুগের চেয়ে ভালো।{আদ দুহাঃ ৪ }বিস্তারিত দেখুন
১৪)
بَلۡ تُؤۡثِرُوۡنَ الۡحَيٰوةَ الدُّنۡيَاۖ وَالۡاٰخِرَةُ خَيۡرٌ وَّاَبۡقٰى
কিন্তু তোমরা দুনিয়ার জীবনকে প্রাধান্য দিয়ে থাকো।অথচ আখেরাত উৎকৃষ্ট ও স্থায়ী।{আল আ’লাঃ ১৬-১৭}বিস্তারিত দেখুন
১৫)
هَلۡ اَتٰٮكَ حَدِيۡثُ الۡغَاشِيَةِ وُجُوۡهٌ يَّوۡمَٮِٕذٍ خَاشِعَةٌۙ عَامِلَةٌ نَّاصِبَةٌۙ تَصۡلٰى نَارًا حَامِيَةًۙ
তোমার কাছে আচ্ছন্নকারী বিপদের খবর এসে পৌঁছেছে কি?কিছু চেহারাসেদিন হবে ভীত কাতর, কঠোর পরিশ্রমরত, ক্লান্ত- পরিশ্রান্ত।জ্বলন্ত আগুনে ঝলসে যেতে থাকবে। {আল গাশিয়াহঃ ১-৪}বিস্তারিত দেখুন
১৬)
وَلَاَجۡرُ الۡاٰخِرَةِ خَيۡرٌ لِّلَّذِيۡنَ اٰمَنُوۡا وَكَانُوۡا يَتَّقُوۡنَ
আর যারা ঈমান এনেছে এবং তাকওয়া সহকারে কাজ করতে থেকেছে আখেরাতের প্রতিদান তাদের জন্য আরো ভালো।{ইউসুফঃ ৫৭ }বিস্তারিত দেখুন
১৭)
كُلُّ نَفۡسٍ ذَآٮِٕقَةُ الۡمَوۡتِؕ وَاِنَّمَا تُوَفَّوۡنَ اُجُوۡرَكُمۡ يَوۡمَ الۡقِيٰمَةِؕ فَمَنۡ زُحۡزِحَ عَنِ النَّارِ وَاُدۡخِلَ الۡجَنَّةَ فَقَدۡ فَازَؕ وَمَا الۡحَيٰوةُ الدُّنۡيَاۤ اِلَّا مَتَاعُ الۡغُرُوۡرِ
অবশেষে প্রত্যেক ব্যক্তিকে মরতে হবে এবং তোমরা সবাই কিয়ামতের দিন নিজেদের পূর্ণ প্রতিদান লাভ করবে। একমাত্র সেই ব্যক্তিই সফলকাম হবে, যে সেখানে জাহান্নামের আগুন থেকে রক্ষা পাবে এবং যাকে জান্নাতে প্রবেশ করানো হবে। আর এ দুনিয়াটা তো নিছক একটা বাহ্যিক প্রতারণার বস্তু ছাড়া আর কিছুই নয়।{আলে ইমরানঃ ১৮৫ }বিস্তারিত দেখুন
১৮)
وَيَوۡمَ يَحۡشُرُهُمۡ كَاَنۡ لَّمۡ يَلۡبَثُوۡۤا اِلَّا سَاعَةً مِّنَ النَّهَارِ يَتَعَارَفُوۡنَ بَيۡنَهُمۡؕ قَدۡ خَسِرَ الَّذِيۡنَ كَذَّبُوۡا بِلِقَآءِ اللّٰهِ وَمَا كَانُوۡا مُهۡتَدِيۡنَ
((আজ তারা দুনিয়ার জীবন নিয়ে মত্ত হয়ে আছে। ) আর যেদিন আল্লাহ তাদেরকে একত্র করবেন সেদিন। (এ দুনিয়ার জীবন তাদের কাছে এমন ঠেকাবে) যেন মনে হবে তারা পরস্পরের মধ্যে পরিচয় লাভের উদ্দেশ্য নিছক একদণ্ডের জন্য অবস্থান করেছিল। (সে সময় নিশ্চিতভাবে জানা যাবে) প্রকৃতপক্ষে যারা আল্লাহর সাথে সাক্ষাতকে মিথ্যা বলেছে তারাই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং তারা মোটেই সঠিক পথে ছিল না। {ইউনুসঃ ৪৫ }বিস্তারিত দেখুন
১৯)
يَوۡمَ تَاۡتِىۡ كُلُّ نَفۡسٍ تُجَادِلُ عَنۡ نَّفۡسِهَا وَتُوَفّٰى كُلُّ نَفۡسٍ مَّا عَمِلَتۡ وَهُمۡ لَا يُظۡلَمُوۡنَ
(এদের সবার ফায়সালা সেদিন হবে) যেদিন প্রত্যেক ব্যক্তি আত্মরক্ষার চিন্তায় মগ্ন থাকবে এবং প্রত্যেককে তার কৃতকর্মের প্রতিদান পুরোপুরি দেয়া হবে আর কারো প্রতি সামান্যতমও জুলুম হবে না। {আন্ নাহলঃ ১১১ }বিস্তারিত দেখুন
২০)
اِذَا زُلۡزِلَتِ الۡاَرۡضُ زِلۡزَالَهَاۙ وَاَخۡرَجَتِ الۡاَرۡضُ اَثۡقَالَهَاۙ وَقَالَ الۡاِنۡسَانُ مَا لَهَاۚ يَوۡمَٮِٕذٍ تُحَدِّثُ اَخۡبَارَهَاۙ بِاَنَّ رَبَّكَ اَوۡحٰى لَهَاؕ
যখন পৃথিবীকে প্রবলবেগে ঝাঁকুনি দেয়া হবে।পৃথিবী তার ভেতরের সমস্ত ভার বাইরে বের করে দেবে।আর মানুষ বলবে, এর কি হয়েছে?সেদিন সে তার নিজের (ওপর যা কিছু ঘটেছে সেই) সব অবস্থা বর্ণনা করবে।কারণ তোমার রব তাকে (এমটি করার) হুকুম দিয়ে থাকবেন। {আল যিলযালঃ ১-৫}বিস্তারিত দেখুন
২১)
وَوُفِّيَتۡ كُلُّ نَفۡسٍ مَّا عَمِلَتۡ وَهُوَ اَعۡلَمُ بِمَا يَفۡعَلُوۡنَ
এবং প্রত্যেক প্রাণীকে তার কৃতকর্ম অনুসারে পুরোপুরি প্রতিদান দেয়া হবে। মানুষ যা করে আল্লাহ তা খুব ভাল করে জানেন। {আয যুমারঃ ৭০ }বিস্তারিত দেখুন
২২)
كُلُّ نَفۡسٍ ذَآٮِٕقَةُ الۡمَوۡتِؕ وَنَبۡلُوۡكُمۡ بِالشَّرِّ وَالۡخَيۡرِ فِتۡنَةًؕ وَّاِلَيۡنَا تُرۡجَعُوۡنَ
প্রত্যেক প্রাণীকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হবে।আর আমি ভালো ও মন্দ অবস্থার মধ্যে ফেলে তোমাদের সবাইকে পরীক্ষা করছি, শেষ পর্যন্ত তোমাদের আমার দিকে ফিরে আসতে হবে। {আল আম্বিয়াঃ ৩৫ }বিস্তারিত দেখুন
২৩)
فَمَنۡ يَّعۡمَلۡ مِثۡقَالَ ذَرَّةٍ خَيۡرًا يَّرَهٗ وَمَنۡ يَّعۡمَلۡ مِثۡقَالَ ذَرَّةٍ شَرًّا يَّرَهٗ
তারপর যে অতি অল্প পরিমাণ ভালোকাজ করবে সে তা দেখে নেবে এবং যে অতি অল্প পরিমাণ খারাপ কাজ করবে সে তা দেখে নেবে।{আল যিলযালঃ ৭-৮}বিস্তারিত দেখুন
২৪)
وَمَا الۡحَيٰوةُ الدُّنۡيَاۤ اِلَّا لَعِبٌ وَّلَهۡوٌؕ وَّلَلدَّارُ الۡاٰخِرَةُ خَيۡرٌ لِّلَّذِيۡنَ يَتَّقُوۡنَؕ اَفَلَا تَعۡقِلُوۡنَ
দুনিয়ার জীবন তো একটি খেল-তামাসার ব্যাপার।আসলে যারা ক্ষতির হাত থেকে বাঁচতে চায় তাদের জন্য আখেরাতের আবাসই ভালো। তবে কি তোমরা বুদ্ধি-বিবেচনাকে কাজে লাগাবে না?{আল আন'আমঃ ৩২ }বিস্তারিত দেখুন
২৫)
يَسۡـَٔلُوۡنَكَ عَنِ السَّاعَةِ اَيَّانَ مُرۡسٰٮهَاؕ قُلۡ اِنَّمَا عِلۡمُهَا عِنۡدَ رَبِّىۡۚ لَا يُجَلِّيۡهَا لِوَقۡتِهَاۤ اِلَّا هُوَؕ ثَقُلَتۡ فِىۡ السَّمٰوٰتِ وَالۡاَرۡضِؕ لَا تَاۡتِيۡكُمۡ اِلَّا بَغۡتَةًؕ يَسۡـَٔلُوۡنَكَ كَاَنَّكَ حَفِىٌّ عَنۡهَاؕ قُلۡ اِنَّمَا عِلۡمُهَا عِنۡدَ اللّٰهِ وَلٰكِنَّ اَكۡثَرَ النَّاسِ لَا يَعۡلَمُوۡنَ
তারা তোমাকে জিজ্ঞেস করছে, কিয়ামত কবে ও কখন হবে? বলে দাও, “একমাত্র আমার রবই এর জ্ঞান রাখেন। সঠিক সময়ে তিনিই তা প্রকাশ করবেন। আকাশ ও পৃথিবীতে তা হবে ভয়ংকর কঠিন সময়। সহসাই তা তোমাদের ওপর এসে পড়বে।” তারা তোমার কাছে এ ব্যাপারে এমনভাবে জিজ্ঞেস করছে যেন তুমি তার সন্ধানে ঘুরে বেড়াচ্ছ? বলে দাও, “একমাত্র আল্লাহই এর জ্ঞান রাখেন। কিন্তু অধিকাংশ লোক এ সত্যটি জানে না।”{আল আরাফঃ ১৮৭ }বিস্তারিত দেখুন
২৬)
اُنْظُرۡ كَيۡفَ فَضَّلۡنَا بَعۡضَهُمۡ عَلٰى بَعۡضٍؕ وَلَلۡاٰخِرَةُ اَكۡبَرُ دَرَجٰتٍ وَّاَكۡبَرُ تَفۡضِيۡلاً
কিন্তু দেখো, দুনিয়াতেই আমি একটি দলকে অন্য একটির ওপর কেমন শ্রেষ্ঠত্ব দিয়ে রেখেছি এবং আখেরাতে তার মর্যাদা আরো অনেক বেশী হবে এবং তার শ্রেষ্ঠত্বও আরো অধিক হবে।{বনী ইসরাঈলঃ ২১ }বিস্তারিত দেখুন
২৭)
ۙيَوۡمَ نَحۡشُرُ الۡمُتَّقِيۡنَ اِلَى الرَّحۡمٰنِ وَفۡدًاۙ وَّنَسُوۡقُ الۡمُجۡرِمِيۡنَ اِلٰى جَهَنَّمَ وِرۡدًا لَّا يَمۡلِكُوۡنَ الشَّفَاعَةَ اِلَّا مَنِ اتَّخَذَ عِنۡدَ الرَّحۡمٰنِ عَهۡدًاۘ
সেদিনটি অচিরেই আসবে যেদিন মুত্তাকীদেরকে মেহমান হিসেবে রহমানের সামনে পেশ করবো এবং অপরাধীদেরকে পিপাসার্ত পশুর মতো জাহান্নামের দিকে তাড়িয়ে নিয়ে যাবো।সে সময় যে রহমানের কাছ থেকে পরোয়ানা হাসিল করেছে তার ছাড়া আর কারো সুপারিশ করার ক্ষমতা থাকবে না।{মারয়ামঃ ৮৫-৮৭}বিস্তারিত দেখুন
২৮)
يَوۡمَٮِٕذٍ لَّا تَنۡفَعُ الشَّفَاعَةُ اِلَّا مَنۡ اَذِنَ لَهُ الرَّحۡمٰنُ وَرَضِىَ لَهٗ قَوۡلاً
সেদিন সুপারিশ কার্যকর হবে না, তবে যদি করুণাময় কাউকে অনুমতি দেন এবং তার কথা শুনতে পছন্দ করেন।{ত্বাহাঃ ১০৯ }বিস্তারিত দেখুন
২৯)
اِنَّ الَّذِيۡنَ لَا يُؤۡمِنُوۡنَ بِالۡاٰخِرَةِ زَيَّنَّا لَهُمۡ اَعۡمَالَهُمۡ فَهُمۡ يَعۡمَهُوۡنَؕ
আসলে যারা আখেরাত বিশ্বাস করে না তাদের জন্য আমি তাদের কৃতকর্মকে সুদৃশ্য করে দিয়েছি, ফলে তারা দিশেহারা হয়ে ঘুরে বেড়ায়।{আন নামলঃ ৪ }বিস্তারিত দেখুন
৩০)
اُولٰٓٮِٕكَ الَّذِيۡنَ لَهُمۡ سُوۡٓءُ الۡعَذَابِ وَهُمۡ فِىۡ الۡاٰخِرَةِ هُمُ الۡاَخۡسَرُوۡنَ
এদের জন্য রয়েছে নিকৃষ্ট শাস্তি এবং আখেরাতে এরাই হবে সবচেয়ে বেশী ক্ষতিগ্রস্ত। {আন নামলঃ ৫ }বিস্তারিত দেখুন
৩১)
تِلْكَ الدَّارُ الْآخِرَةُ نَجْعَلُهَا لِلَّذِينَ لَا يُرِيدُونَ عُلُوًّا فِي الْأَرْضِ وَلَا فَسَادًا وَالْعَاقِبَةُ لِلْمُتَّقِينَ
সে আখেরাতেরগৃহ তো আমি তাদের জন্য নির্দিষ্ট করে দেবো যারা পৃথিবীতে নিজেদের বড়াই চায় নাএবং চায় না বিপর্যয় সৃষ্টি করতে।আর শুভ পরিণাম রয়েছে মুত্তাকীদের জন্যই।{আল কাসাসঃ ৮৩ }বিস্তারিত দেখুন
৩২)
وَمَا هٰذِهِ الۡحَيٰوةُ الدُّنۡيَاۤ اِلَّا لَهۡوٌ وَّلَعِبٌؕ وَاِنَّ الدَّارَ الۡاٰخِرَةَ لَهِىَ الۡحَيَوَانُۘ لَوۡ كَانُوۡا يَعۡلَمُوۡنَ
আর এ দুনিয়ার জীবন একটি খেলা ও মন ভুলানোর সামগ্রী ছাড়া আর কিছুই নয়।{আল আনকাবূতঃ ৬৪ }বিস্তারিত দেখুন
৩৩)
فَالۡيَوۡمَ لَا تُظۡلَمُ نَفۡسٌ شَيۡـًٔا وَّلَا تُجۡزَوۡنَ اِلَّا مَا كُنۡتُمۡ تَعۡمَلُوۡنَ
আজ কারোপ্রতি তিলমাত্র জুলুম করা হবে না এবং যেমন কাজ তোমরা করে এসেছ ঠিক তারই প্রতিদান তোমাদের দেয়া হবে{ইয়া-সীনঃ ৫৪ }বিস্তারিত দেখুন
৩৪)
مَنۡ كَانَ يُرِيۡدُ حَرۡثَ الۡاٰخِرَةِ نَزِدۡ لَهٗ فِىۡ حَرۡثِهٖۚ وَمَنۡ كَانَ يُرِيۡدُ حَرۡثَ الدُّنۡيَا نُؤۡتِهٖ مِنۡهَا وَمَا لَهٗ فِىۡ الۡاٰخِرَةِ مِنۡ نَّصِيۡبٍ
যে আখেরাতের কৃষিক্ষেত্র চায় আমি তার কৃষিক্ষেত্র বাড়িয়ে দেই। আর যে দুনিয়ার কৃষিক্ষেত্র চায় তাকে দুনিয়ার অংশ থেকেই দিয়ে থাকি। কিন্তু আখেরাতে তার কোন অংশ নেই।{আশ শূরাঃ ২০ }বিস্তারিত দেখুন
৩৫)
وَلَلۡاٰخِرَةُ خَيۡرٌ لَّكَ مِنَ الۡاُوۡلٰىؕ
নিঃসন্দেহে তোমার জন্য পরবর্তী যুগ পূর্ববর্তী যুগের চেয়ে ভালো।{আদ দুহাঃ ৪ }বিস্তারিত দেখুন
৩৬)
بَلۡ تُؤۡثِرُوۡنَ الۡحَيٰوةَ الدُّنۡيَاۖ وَالۡاٰخِرَةُ خَيۡرٌ وَّاَبۡقٰى
কিন্তু তোমরা দুনিয়ার জীবনকে প্রাধান্য দিয়ে থাকো।অথচ আখেরাত উৎকৃষ্ট ও স্থায়ী।{আল আ’লাঃ ১৬-১৭}বিস্তারিত দেখুন
৩৭)
هَلۡ اَتٰٮكَ حَدِيۡثُ الۡغَاشِيَةِ وُجُوۡهٌ يَّوۡمَٮِٕذٍ خَاشِعَةٌۙ عَامِلَةٌ نَّاصِبَةٌۙ تَصۡلٰى نَارًا حَامِيَةًۙ
তোমার কাছে আচ্ছন্নকারী বিপদের খবর এসে পৌঁছেছে কি?কিছু চেহারাসেদিন হবে ভীত কাতর, কঠোর পরিশ্রমরত, ক্লান্ত- পরিশ্রান্ত।জ্বলন্ত আগুনে ঝলসে যেতে থাকবে। {আল গাশিয়াহঃ ১-৪}বিস্তারিত দেখুন
৩৮)
وَلَاَجۡرُ الۡاٰخِرَةِ خَيۡرٌ لِّلَّذِيۡنَ اٰمَنُوۡا وَكَانُوۡا يَتَّقُوۡنَ
আর যারা ঈমান এনেছে এবং তাকওয়া সহকারে কাজ করতে থেকেছে আখেরাতের প্রতিদান তাদের জন্য আরো ভালো।{ইউসুফঃ ৫৭ }বিস্তারিত দেখুন
৩৯)
كُلُّ نَفۡسٍ ذَآٮِٕقَةُ الۡمَوۡتِؕ وَاِنَّمَا تُوَفَّوۡنَ اُجُوۡرَكُمۡ يَوۡمَ الۡقِيٰمَةِؕ فَمَنۡ زُحۡزِحَ عَنِ النَّارِ وَاُدۡخِلَ الۡجَنَّةَ فَقَدۡ فَازَؕ وَمَا الۡحَيٰوةُ الدُّنۡيَاۤ اِلَّا مَتَاعُ الۡغُرُوۡرِ
অবশেষে প্রত্যেক ব্যক্তিকে মরতে হবে এবং তোমরা সবাই কিয়ামতের দিন নিজেদের পূর্ণ প্রতিদান লাভ করবে। একমাত্র সেই ব্যক্তিই সফলকাম হবে, যে সেখানে জাহান্নামের আগুন থেকে রক্ষা পাবে এবং যাকে জান্নাতে প্রবেশ করানো হবে। আর এ দুনিয়াটা তো নিছক একটা বাহ্যিক প্রতারণার বস্তু ছাড়া আর কিছুই নয়।{আলে ইমরানঃ ১৮৫ }বিস্তারিত দেখুন
৪০)
وَيَوۡمَ يَحۡشُرُهُمۡ كَاَنۡ لَّمۡ يَلۡبَثُوۡۤا اِلَّا سَاعَةً مِّنَ النَّهَارِ يَتَعَارَفُوۡنَ بَيۡنَهُمۡؕ قَدۡ خَسِرَ الَّذِيۡنَ كَذَّبُوۡا بِلِقَآءِ اللّٰهِ وَمَا كَانُوۡا مُهۡتَدِيۡنَ
((আজ তারা দুনিয়ার জীবন নিয়ে মত্ত হয়ে আছে। ) আর যেদিন আল্লাহ তাদেরকে একত্র করবেন সেদিন। (এ দুনিয়ার জীবন তাদের কাছে এমন ঠেকাবে) যেন মনে হবে তারা পরস্পরের মধ্যে পরিচয় লাভের উদ্দেশ্য নিছক একদণ্ডের জন্য অবস্থান করেছিল। (সে সময় নিশ্চিতভাবে জানা যাবে) প্রকৃতপক্ষে যারা আল্লাহর সাথে সাক্ষাতকে মিথ্যা বলেছে তারাই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং তারা মোটেই সঠিক পথে ছিল না। {ইউনুসঃ ৪৫ }বিস্তারিত দেখুন
৪১)
يَوۡمَ تَاۡتِىۡ كُلُّ نَفۡسٍ تُجَادِلُ عَنۡ نَّفۡسِهَا وَتُوَفّٰى كُلُّ نَفۡسٍ مَّا عَمِلَتۡ وَهُمۡ لَا يُظۡلَمُوۡنَ
(এদের সবার ফায়সালা সেদিন হবে) যেদিন প্রত্যেক ব্যক্তি আত্মরক্ষার চিন্তায় মগ্ন থাকবে এবং প্রত্যেককে তার কৃতকর্মের প্রতিদান পুরোপুরি দেয়া হবে আর কারো প্রতি সামান্যতমও জুলুম হবে না। {আন্ নাহলঃ ১১১ }বিস্তারিত দেখুন
৪২)
اِذَا زُلۡزِلَتِ الۡاَرۡضُ زِلۡزَالَهَاۙ وَاَخۡرَجَتِ الۡاَرۡضُ اَثۡقَالَهَاۙ وَقَالَ الۡاِنۡسَانُ مَا لَهَاۚ يَوۡمَٮِٕذٍ تُحَدِّثُ اَخۡبَارَهَاۙ بِاَنَّ رَبَّكَ اَوۡحٰى لَهَاؕ
যখন পৃথিবীকে প্রবলবেগে ঝাঁকুনি দেয়া হবে।পৃথিবী তার ভেতরের সমস্ত ভার বাইরে বের করে দেবে।আর মানুষ বলবে, এর কি হয়েছে?সেদিন সে তার নিজের (ওপর যা কিছু ঘটেছে সেই) সব অবস্থা বর্ণনা করবে।কারণ তোমার রব তাকে (এমটি করার) হুকুম দিয়ে থাকবেন। {আল যিলযালঃ ১-৫}বিস্তারিত দেখুন
৪৩)
وَوُفِّيَتۡ كُلُّ نَفۡسٍ مَّا عَمِلَتۡ وَهُوَ اَعۡلَمُ بِمَا يَفۡعَلُوۡنَ
এবং প্রত্যেক প্রাণীকে তার কৃতকর্ম অনুসারে পুরোপুরি প্রতিদান দেয়া হবে। মানুষ যা করে আল্লাহ তা খুব ভাল করে জানেন। {আয যুমারঃ ৭০ }বিস্তারিত দেখুন
৪৪)
كُلُّ نَفۡسٍ ذَآٮِٕقَةُ الۡمَوۡتِؕ وَنَبۡلُوۡكُمۡ بِالشَّرِّ وَالۡخَيۡرِ فِتۡنَةًؕ وَّاِلَيۡنَا تُرۡجَعُوۡنَ
প্রত্যেক প্রাণীকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হবে।আর আমি ভালো ও মন্দ অবস্থার মধ্যে ফেলে তোমাদের সবাইকে পরীক্ষা করছি, শেষ পর্যন্ত তোমাদের আমার দিকে ফিরে আসতে হবে। {আল আম্বিয়াঃ ৩৫ }বিস্তারিত দেখুন
৪৫)
فَمَنۡ يَّعۡمَلۡ مِثۡقَالَ ذَرَّةٍ خَيۡرًا يَّرَهٗ وَمَنۡ يَّعۡمَلۡ مِثۡقَالَ ذَرَّةٍ شَرًّا يَّرَهٗ
তারপর যে অতি অল্প পরিমাণ ভালোকাজ করবে সে তা দেখে নেবে এবং যে অতি অল্প পরিমাণ খারাপ কাজ করবে সে তা দেখে নেবে।{আল যিলযালঃ ৭-৮}বিস্তারিত দেখুন
৪৬)
وَمَا الۡحَيٰوةُ الدُّنۡيَاۤ اِلَّا لَعِبٌ وَّلَهۡوٌؕ وَّلَلدَّارُ الۡاٰخِرَةُ خَيۡرٌ لِّلَّذِيۡنَ يَتَّقُوۡنَؕ اَفَلَا تَعۡقِلُوۡنَ
দুনিয়ার জীবন তো একটি খেল-তামাসার ব্যাপার।আসলে যারা ক্ষতির হাত থেকে বাঁচতে চায় তাদের জন্য আখেরাতের আবাসই ভালো। তবে কি তোমরা বুদ্ধি-বিবেচনাকে কাজে লাগাবে না?{আল আন'আমঃ ৩২ }বিস্তারিত দেখুন
৪৭)
يَسۡـَٔلُوۡنَكَ عَنِ السَّاعَةِ اَيَّانَ مُرۡسٰٮهَاؕ قُلۡ اِنَّمَا عِلۡمُهَا عِنۡدَ رَبِّىۡۚ لَا يُجَلِّيۡهَا لِوَقۡتِهَاۤ اِلَّا هُوَؕ ثَقُلَتۡ فِىۡ السَّمٰوٰتِ وَالۡاَرۡضِؕ لَا تَاۡتِيۡكُمۡ اِلَّا بَغۡتَةًؕ يَسۡـَٔلُوۡنَكَ كَاَنَّكَ حَفِىٌّ عَنۡهَاؕ قُلۡ اِنَّمَا عِلۡمُهَا عِنۡدَ اللّٰهِ وَلٰكِنَّ اَكۡثَرَ النَّاسِ لَا يَعۡلَمُوۡنَ
তারা তোমাকে জিজ্ঞেস করছে, কিয়ামত কবে ও কখন হবে? বলে দাও, “একমাত্র আমার রবই এর জ্ঞান রাখেন। সঠিক সময়ে তিনিই তা প্রকাশ করবেন। আকাশ ও পৃথিবীতে তা হবে ভয়ংকর কঠিন সময়। সহসাই তা তোমাদের ওপর এসে পড়বে।” তারা তোমার কাছে এ ব্যাপারে এমনভাবে জিজ্ঞেস করছে যেন তুমি তার সন্ধানে ঘুরে বেড়াচ্ছ? বলে দাও, “একমাত্র আল্লাহই এর জ্ঞান রাখেন। কিন্তু অধিকাংশ লোক এ সত্যটি জানে না।”{আল আরাফঃ ১৮৭ }বিস্তারিত দেখুন
৪৮)
اُنْظُرۡ كَيۡفَ فَضَّلۡنَا بَعۡضَهُمۡ عَلٰى بَعۡضٍؕ وَلَلۡاٰخِرَةُ اَكۡبَرُ دَرَجٰتٍ وَّاَكۡبَرُ تَفۡضِيۡلاً
কিন্তু দেখো, দুনিয়াতেই আমি একটি দলকে অন্য একটির ওপর কেমন শ্রেষ্ঠত্ব দিয়ে রেখেছি এবং আখেরাতে তার মর্যাদা আরো অনেক বেশী হবে এবং তার শ্রেষ্ঠত্বও আরো অধিক হবে।{বনী ইসরাঈলঃ ২১ }বিস্তারিত দেখুন
৪৯)
ۙيَوۡمَ نَحۡشُرُ الۡمُتَّقِيۡنَ اِلَى الرَّحۡمٰنِ وَفۡدًاۙ وَّنَسُوۡقُ الۡمُجۡرِمِيۡنَ اِلٰى جَهَنَّمَ وِرۡدًا لَّا يَمۡلِكُوۡنَ الشَّفَاعَةَ اِلَّا مَنِ اتَّخَذَ عِنۡدَ الرَّحۡمٰنِ عَهۡدًاۘ
সেদিনটি অচিরেই আসবে যেদিন মুত্তাকীদেরকে মেহমান হিসেবে রহমানের সামনে পেশ করবো এবং অপরাধীদেরকে পিপাসার্ত পশুর মতো জাহান্নামের দিকে তাড়িয়ে নিয়ে যাবো।সে সময় যে রহমানের কাছ থেকে পরোয়ানা হাসিল করেছে তার ছাড়া আর কারো সুপারিশ করার ক্ষমতা থাকবে না।{মারয়ামঃ ৮৫-৮৭}বিস্তারিত দেখুন
৫০)
يَوۡمَٮِٕذٍ لَّا تَنۡفَعُ الشَّفَاعَةُ اِلَّا مَنۡ اَذِنَ لَهُ الرَّحۡمٰنُ وَرَضِىَ لَهٗ قَوۡلاً
সেদিন সুপারিশ কার্যকর হবে না, তবে যদি করুণাময় কাউকে অনুমতি দেন এবং তার কথা শুনতে পছন্দ করেন।{ত্বাহাঃ ১০৯ }বিস্তারিত দেখুন
৫১)
اِنَّ الَّذِيۡنَ لَا يُؤۡمِنُوۡنَ بِالۡاٰخِرَةِ زَيَّنَّا لَهُمۡ اَعۡمَالَهُمۡ فَهُمۡ يَعۡمَهُوۡنَؕ
আসলে যারা আখেরাত বিশ্বাস করে না তাদের জন্য আমি তাদের কৃতকর্মকে সুদৃশ্য করে দিয়েছি, ফলে তারা দিশেহারা হয়ে ঘুরে বেড়ায়।{আন নামলঃ ৪ }বিস্তারিত দেখুন
৫২)
اُولٰٓٮِٕكَ الَّذِيۡنَ لَهُمۡ سُوۡٓءُ الۡعَذَابِ وَهُمۡ فِىۡ الۡاٰخِرَةِ هُمُ الۡاَخۡسَرُوۡنَ
এদের জন্য রয়েছে নিকৃষ্ট শাস্তি এবং আখেরাতে এরাই হবে সবচেয়ে বেশী ক্ষতিগ্রস্ত। {আন নামলঃ ৫ }বিস্তারিত দেখুন
৫৩)
تِلْكَ الدَّارُ الْآخِرَةُ نَجْعَلُهَا لِلَّذِينَ لَا يُرِيدُونَ عُلُوًّا فِي الْأَرْضِ وَلَا فَسَادًا وَالْعَاقِبَةُ لِلْمُتَّقِينَ
সে আখেরাতেরগৃহ তো আমি তাদের জন্য নির্দিষ্ট করে দেবো যারা পৃথিবীতে নিজেদের বড়াই চায় নাএবং চায় না বিপর্যয় সৃষ্টি করতে।আর শুভ পরিণাম রয়েছে মুত্তাকীদের জন্যই।{আল কাসাসঃ ৮৩ }বিস্তারিত দেখুন
৫৪)
وَمَا هٰذِهِ الۡحَيٰوةُ الدُّنۡيَاۤ اِلَّا لَهۡوٌ وَّلَعِبٌؕ وَاِنَّ الدَّارَ الۡاٰخِرَةَ لَهِىَ الۡحَيَوَانُۘ لَوۡ كَانُوۡا يَعۡلَمُوۡنَ
আর এ দুনিয়ার জীবন একটি খেলা ও মন ভুলানোর সামগ্রী ছাড়া আর কিছুই নয়।{আল আনকাবূতঃ ৬৪ }বিস্তারিত দেখুন
৫৫)
فَالۡيَوۡمَ لَا تُظۡلَمُ نَفۡسٌ شَيۡـًٔا وَّلَا تُجۡزَوۡنَ اِلَّا مَا كُنۡتُمۡ تَعۡمَلُوۡنَ
আজ কারোপ্রতি তিলমাত্র জুলুম করা হবে না এবং যেমন কাজ তোমরা করে এসেছ ঠিক তারই প্রতিদান তোমাদের দেয়া হবে{ইয়া-সীনঃ ৫৪ }বিস্তারিত দেখুন
৫৬)
مَنۡ كَانَ يُرِيۡدُ حَرۡثَ الۡاٰخِرَةِ نَزِدۡ لَهٗ فِىۡ حَرۡثِهٖۚ وَمَنۡ كَانَ يُرِيۡدُ حَرۡثَ الدُّنۡيَا نُؤۡتِهٖ مِنۡهَا وَمَا لَهٗ فِىۡ الۡاٰخِرَةِ مِنۡ نَّصِيۡبٍ
যে আখেরাতের কৃষিক্ষেত্র চায় আমি তার কৃষিক্ষেত্র বাড়িয়ে দেই। আর যে দুনিয়ার কৃষিক্ষেত্র চায় তাকে দুনিয়ার অংশ থেকেই দিয়ে থাকি। কিন্তু আখেরাতে তার কোন অংশ নেই।{আশ শূরাঃ ২০ }বিস্তারিত দেখুন
৫৭)
وَلَلۡاٰخِرَةُ خَيۡرٌ لَّكَ مِنَ الۡاُوۡلٰىؕ
নিঃসন্দেহে তোমার জন্য পরবর্তী যুগ পূর্ববর্তী যুগের চেয়ে ভালো।{আদ দুহাঃ ৪ }বিস্তারিত দেখুন
৫৮)
بَلۡ تُؤۡثِرُوۡنَ الۡحَيٰوةَ الدُّنۡيَاۖ وَالۡاٰخِرَةُ خَيۡرٌ وَّاَبۡقٰى
কিন্তু তোমরা দুনিয়ার জীবনকে প্রাধান্য দিয়ে থাকো।অথচ আখেরাত উৎকৃষ্ট ও স্থায়ী।{আল আ’লাঃ ১৬-১৭}বিস্তারিত দেখুন
৫৯)
هَلۡ اَتٰٮكَ حَدِيۡثُ الۡغَاشِيَةِ وُجُوۡهٌ يَّوۡمَٮِٕذٍ خَاشِعَةٌۙ عَامِلَةٌ نَّاصِبَةٌۙ تَصۡلٰى نَارًا حَامِيَةًۙ
তোমার কাছে আচ্ছন্নকারী বিপদের খবর এসে পৌঁছেছে কি?কিছু চেহারাসেদিন হবে ভীত কাতর, কঠোর পরিশ্রমরত, ক্লান্ত- পরিশ্রান্ত।জ্বলন্ত আগুনে ঝলসে যেতে থাকবে। {আল গাশিয়াহঃ ১-৪}বিস্তারিত দেখুন
৬০)
وَلَاَجۡرُ الۡاٰخِرَةِ خَيۡرٌ لِّلَّذِيۡنَ اٰمَنُوۡا وَكَانُوۡا يَتَّقُوۡنَ
আর যারা ঈমান এনেছে এবং তাকওয়া সহকারে কাজ করতে থেকেছে আখেরাতের প্রতিদান তাদের জন্য আরো ভালো।{ইউসুফঃ ৫৭ }বিস্তারিত দেখুন
৬১)
كُلُّ نَفۡسٍ ذَآٮِٕقَةُ الۡمَوۡتِؕ وَاِنَّمَا تُوَفَّوۡنَ اُجُوۡرَكُمۡ يَوۡمَ الۡقِيٰمَةِؕ فَمَنۡ زُحۡزِحَ عَنِ النَّارِ وَاُدۡخِلَ الۡجَنَّةَ فَقَدۡ فَازَؕ وَمَا الۡحَيٰوةُ الدُّنۡيَاۤ اِلَّا مَتَاعُ الۡغُرُوۡرِ
অবশেষে প্রত্যেক ব্যক্তিকে মরতে হবে এবং তোমরা সবাই কিয়ামতের দিন নিজেদের পূর্ণ প্রতিদান লাভ করবে। একমাত্র সেই ব্যক্তিই সফলকাম হবে, যে সেখানে জাহান্নামের আগুন থেকে রক্ষা পাবে এবং যাকে জান্নাতে প্রবেশ করানো হবে। আর এ দুনিয়াটা তো নিছক একটা বাহ্যিক প্রতারণার বস্তু ছাড়া আর কিছুই নয়।{আলে ইমরানঃ ১৮৫ }বিস্তারিত দেখুন
৬২)
وَيَوۡمَ يَحۡشُرُهُمۡ كَاَنۡ لَّمۡ يَلۡبَثُوۡۤا اِلَّا سَاعَةً مِّنَ النَّهَارِ يَتَعَارَفُوۡنَ بَيۡنَهُمۡؕ قَدۡ خَسِرَ الَّذِيۡنَ كَذَّبُوۡا بِلِقَآءِ اللّٰهِ وَمَا كَانُوۡا مُهۡتَدِيۡنَ
((আজ তারা দুনিয়ার জীবন নিয়ে মত্ত হয়ে আছে। ) আর যেদিন আল্লাহ তাদেরকে একত্র করবেন সেদিন। (এ দুনিয়ার জীবন তাদের কাছে এমন ঠেকাবে) যেন মনে হবে তারা পরস্পরের মধ্যে পরিচয় লাভের উদ্দেশ্য নিছক একদণ্ডের জন্য অবস্থান করেছিল। (সে সময় নিশ্চিতভাবে জানা যাবে) প্রকৃতপক্ষে যারা আল্লাহর সাথে সাক্ষাতকে মিথ্যা বলেছে তারাই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং তারা মোটেই সঠিক পথে ছিল না। {ইউনুসঃ ৪৫ }বিস্তারিত দেখুন
৬৩)
يَوۡمَ تَاۡتِىۡ كُلُّ نَفۡسٍ تُجَادِلُ عَنۡ نَّفۡسِهَا وَتُوَفّٰى كُلُّ نَفۡسٍ مَّا عَمِلَتۡ وَهُمۡ لَا يُظۡلَمُوۡنَ
(এদের সবার ফায়সালা সেদিন হবে) যেদিন প্রত্যেক ব্যক্তি আত্মরক্ষার চিন্তায় মগ্ন থাকবে এবং প্রত্যেককে তার কৃতকর্মের প্রতিদান পুরোপুরি দেয়া হবে আর কারো প্রতি সামান্যতমও জুলুম হবে না। {আন্ নাহলঃ ১১১ }বিস্তারিত দেখুন
৬৪)
اِذَا زُلۡزِلَتِ الۡاَرۡضُ زِلۡزَالَهَاۙ وَاَخۡرَجَتِ الۡاَرۡضُ اَثۡقَالَهَاۙ وَقَالَ الۡاِنۡسَانُ مَا لَهَاۚ يَوۡمَٮِٕذٍ تُحَدِّثُ اَخۡبَارَهَاۙ بِاَنَّ رَبَّكَ اَوۡحٰى لَهَاؕ
যখন পৃথিবীকে প্রবলবেগে ঝাঁকুনি দেয়া হবে।পৃথিবী তার ভেতরের সমস্ত ভার বাইরে বের করে দেবে।আর মানুষ বলবে, এর কি হয়েছে?সেদিন সে তার নিজের (ওপর যা কিছু ঘটেছে সেই) সব অবস্থা বর্ণনা করবে।কারণ তোমার রব তাকে (এমটি করার) হুকুম দিয়ে থাকবেন। {আল যিলযালঃ ১-৫}বিস্তারিত দেখুন
৬৫)
وَوُفِّيَتۡ كُلُّ نَفۡسٍ مَّا عَمِلَتۡ وَهُوَ اَعۡلَمُ بِمَا يَفۡعَلُوۡنَ
এবং প্রত্যেক প্রাণীকে তার কৃতকর্ম অনুসারে পুরোপুরি প্রতিদান দেয়া হবে। মানুষ যা করে আল্লাহ তা খুব ভাল করে জানেন। {আয যুমারঃ ৭০ }বিস্তারিত দেখুন
৬৬)
كُلُّ نَفۡسٍ ذَآٮِٕقَةُ الۡمَوۡتِؕ وَنَبۡلُوۡكُمۡ بِالشَّرِّ وَالۡخَيۡرِ فِتۡنَةًؕ وَّاِلَيۡنَا تُرۡجَعُوۡنَ
প্রত্যেক প্রাণীকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হবে।আর আমি ভালো ও মন্দ অবস্থার মধ্যে ফেলে তোমাদের সবাইকে পরীক্ষা করছি, শেষ পর্যন্ত তোমাদের আমার দিকে ফিরে আসতে হবে। {আল আম্বিয়াঃ ৩৫ }বিস্তারিত দেখুন